ডা. সুব্রত মৈত্র’র প্রয়াণ
বিহার বাঙালি সমিতি ডাল্টনগঞ্জ শাখার ফাউন্ডার সেক্রেটারি
অবিভক্ত বিহার বাঙালি সমিতির ডাল্টনগঞ্জ শাখার ফাউন্ডার সেক্রেটারি ও হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক ডা. সুব্রত মৈত্র রবিবার সন্ধ্যায় তার নিজের বাস ভবনে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন, মৃত্যকালে বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর। কোয়েল নদীর হরিশচন্দ্র চন্দ্র ঘাটে দাহ সংস্কার করা হয়। মুখাগ্নি করেন পুত্র শিবেশ মৈত্র, সঙ্গে ছিলেন সমিতির অধ্যক্ষ প্রভাস রঞ্জন দাসগুপ্ত, সচিব সৈকত চ্যাটার্জি, প্রিয়ঙ্কর বাগচী, অশোক চক্রবর্তী, সুদেব দত্ত, মনতোষ ঘোষ, পুলিন মিত্র, গৌরাঙ্গ সেনগুপ্ত, দেবাশীষ সেনগুপ্ত, গৌতম সেনগুপ্ত, গৌতম রায়, গৌতম ঘোষ, গৌতম বোস, নীলকমল ভট্টাচার্য্য, বঙ্গীয় দুর্গাবাড়ির অধ্যক্ষ রথীন ভদ্র, সুমিত ভট্টাচার্য, রাজীব মুখার্জি, শিব দাস চ্যাটার্জি আরো অনেকে। ডা. মৈত্র বাংলা ভাষা সংস্কৃতির উন্নয়নের একনিষ্ঠ কর্মী ছিলেন। ডাল্টনগঞ্জের আপামর জনগণের ডাক্তার’বাবু ছিলেন সকলের প্রিয়। তাঁর প্রয়াণ পালামৌ বিভাগের অপূরণীয় ক্ষতি। বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতি রক্ষা সমিতির পক্ষ থেকে ওনার আত্মার শান্তি কামনা করেছেন সমিতির সম্পাদক।
প্রতিবেদক - গৌতম চট্টোপাধ্যায়, দুমকা।
শ্রদ্ধাঞ্জলি
সুব্রত (দা) মৈত্র’র প্রয়াণে বিহার বাঙালি সমিতি ও সঞ্চিতা’র পক্ষ থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাই। তাঁর আত্মার শান্তি কামনা করি ও শোকসন্তপ্ত পরিবারবর্গের প্রতি আমাদের সমবেদনা জানাই। তারা যেন এই শোককে মেনে নেবার শক্তি পান, এই প্রার্থনা জানাই।
স্মৃতিচারণ
সঞ্চিতার জন্য শাখা সংবাদ নিয়মিতভাবে পোস্টকার্ডে পেতাম। সকলের থেকে সঞ্চিতার চাঁদা সংগ্রহ করে সময়মত পাঠিয়ে দিতেন। একজন শুভানুধ্যায়ীকে হারালাম।
ডাল্টনগঞ্জে অনুষ্ঠিত
বিহার বাঙালি সমিতির সম্মেলনের কথা মনে পড়ছে। সালটা ঠিক এই মূহুর্তে মনে পড়ছে
না। দুদিন কি আনন্দে কাটিয়েছিলাম। পরের দিন পোলাও ও সুস্বাদু পাঁঠার মাংস দিয়ে
ভুরিভোজ করিয়েছিলেন।
No comments:
Post a Comment