সর্ব ভারতীয় বাংলা ভাষা মঞ্চের উদ্যোগে
রাজ্যের নানা ক্ষুদ্র পত্রপত্রিকা, বিশিষ্ট ব্যক্তি ও বিভিন্ন মাতৃভাষা প্রেমী সংগঠনের পক্ষ থেকে আপনাদের দলের আসন্ন ২০২১শের নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত নির্বাচনী ইস্তাহারে বাংলা ভাষা ও বাংলা ভাষীর নিম্নোক্ত দাবি গুলি সংযুক্তির আবেদন জানাই
মাননীয় অধ্যক্ষ, সম্পাদক, সভাপতি মহাশয়, ____________________________________
আমাদের বিশেষ অনুরোধ বাংলা ভাষা ও বাংলা ভাষীর বৃহত্তর স্বার্থে নিন্মোক্ত দাবি পত্রের যেগুলি সম্ভব আপনাদের নির্বাচনী ইস্তাহারে সংযুক্ত করে বাধিত করবেন । ক। রাজ্যের ক্ষেত্রে ঘোষণার দাবিঃ
“১।
হিন্দি ও ইংরেজি মাধ্যমসহ পশ্চিমবঙ্গের সমস্ত স্কুলে দশম শ্রেণি পর্যন্ত একটি ভাষা হিসেবে আবশ্যিকভাবে বাংলা আমরা চালু করব; যা ভারতের অধিকাংশ রাজ্যে আগে থেকেই আছে। ২। এই রাজ্যের সরকারি,বেসরকারি ও সরকার- অনুমোদিত যে কোনো প্রতিষ্ঠানের চাকু্রি প্রার্থীকে অন্য প্রয়োজনীয় জ্ঞানের সঙ্গে স্থানীয় মানুষের সাথে সহজ সম্পর্কের স্বার্থে বাংলা লিখতে, পড়তে ও বলতে জানতেই হবে। ৩। বাইরের সংযোগ ছাড়া রাজ্যের প্রশাসনিক সব কাজ মুখ্যত বাংলাভাষায় করা হবে। ৪। রাজ্যে ও দেশে বাংলা ভাষা ও বাংলা ভাষীর অধিকার রক্ষার জন্য আমরা ক্যাবিনেটে পর্যায়ের একজন পূর্ণ বাংলাভাষা-উন্নয়ন মন্ত্রী রাখব । ৫। রাজ্যের বাংলাস্কুল বন্ধ না করে তার হৃত-গৌরব ফেরাতে পরিকাঠামোর উন্নতি সহ উদ্যোগ নেওয়া হবে। ৬। কেন্দ্র যাতে জাতীয় ভাষাগুলির জন্য ভাষাগণতন্ত্র রক্ষা করে এবং এ রাজ্যের মুখ্য ভাষা বাংলা ভাষার অধিকার ও উন্নয়নে যথার্থ ভূমিকা পালন করে তার জন্য বিধান সভায় প্রস্তাব গ্রহণ ও দাবি উত্থাপন করার ব্যবস্থা করা হবে।
খ। কেন্দ্রীয় ক্ষেত্রে।। নিন্মোক্ত সমস্যাগুলি দ্রুত কেন্দ্রীয় সরকার যাতে সমাধান করেন তার জন্য সচেষ্ট থাকব। ৭। বাংলা ভাষার সহোদরা ওড়িয়া ভাষার মতো বাংলা ভাষাকেও ধ্রুপদি ভাষার স্বীকৃতি দিতে হবে । ভারতে নোবেলের ভাষা, অস্কারের ভাষা, লন্ডনসহ বিশ্বের নানা দেশের শিক্ষা ও দাপ্তরিক ভাষা, আফ্রিকার স্বাধীন রাষ্ট্র সিয়েরা লিওনের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা, বাংলা দেশের রাষ্ট্র ভাষা, বাংলা দেশের ও ভারতের জাতীয় সংগীতের ভাষা, পৃথিবীর মধুরতম ভাষা, বিশ্বের চতুর্থ প্রধান মাতৃভাষা বাংলার জন্য এ স্বীকৃতি অবিলম্বে যাতে ঘোষিত হয় তা সুনিশ্চিত করা হবে।। ৮। কেন্দ্রীয় সরকারের রেলদপ্তরের এমন কি আই এ এস পরীক্ষার মতো সর্বোচ্চ চাকুরির পরীক্ষা যেমন বাংলাসহ নানা আঞ্চলিক ভাষায় দেওয়া যায়, সে ভাবেই কেন্দ্রীয় সরকারের স্টাফ সিলেকশন পরীক্ষা (যার মধ্যে পড়ে MTS, CHSL, CGL ইত্যাদি )ও ব্যাংক সহ অন্যান্য চাকরির পরীক্ষা যাতে বাংলায় দেওয়া যায়,তার জন্য আমরা সাধ্যমতো চেষ্টা করব। ৯। অন্যরাজ্য তথা ত্রিপুরা (প্রধান ভাষা), আসাম (স্বীকৃত রাজ্য ভাষা), আন্দামান (৬৪%), ঝাড়খন্ড (৪২%) সহ নানা রাজ্যের যে সব জেলার জনসংখ্যার ১০%এর মাতৃভাষা বাংলা সেখানে সংবিধানের নির্দেশমতো যাতে বাংলা মাধ্যমস্কুল/ স্কুলে একটি বিষয় মাতৃভাষা হিসেবে বাংলা পড়ানো হয় ও রাজ্যের চাকুরির পরীক্ষায় বাংলা কে যোগ্য মর্যাদা দেয় তা সুনিশ্চিত করতে আমাদের সরকার সতত সচেষ্ট থাকবে ।
১০।। এই রাজ্যের অবস্থিত কেন্দ্রীয় সরকারি অফিস, ব্যাংক, পোষ্ট অফিস, রেলসহ সমস্ত সরকা্রি ও বেসরকারি দপ্তরের নিয়োগে প্রার্থীকে আবশ্যিক ভাবে বাংলা লিখতে, পড়তে ও বলতে জানতে হবে। ১১। কেন্দ্রীয় বিদ্যালয় সহ সমস্ত কেন্দ্র-অনুমোদিত স্কুলে ভারতের দ্বিতীয় প্রধানভাষা বাংলা পড়ার উপযুক্ত সুযোগ ,যথার্থ পরিকাঠামো ও সহজে সে সুযোগ পাবার ব্যবস্থা
করতে হবে আর NCERT-র পাঠ্যবই বাংলা ভাষায় করাতে আমাদের সরকার বদ্ধপরিকর থাকবে।
১২। নতুন শিক্ষানীতি বাতিল করে ভারতের বহুভাষী চরিত্রের শিক্ষানীতি প্রবর্তনের জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে বাধ্য করাতে যা যা সম্ভব করা হবে । নতুন শিক্ষা নীতিতে বাংলা ভাষার পরে যে অবিচারের প্রচেষ্টা আছে তা বাতিল করে বাংলা ভাষার অধিকার সুরক্ষিত করতে আমাদের সরকার উদ্যোগী হবে।
১৩। অতীতের ঐতিহ্য স্মরণ করে অবিলম্বে সেনাবাহিনীতে বাঙালি রেজিমেন্ট চালু করাতে চেষ্টা করা হবে।
১৪। দেশের দ্বিতীয় প্রধান ভাষা বাংলা ভাষার উন্নয়নে কেন্দ্রীয় বাজেটে যাতে দ্বিতীয়- প্রধান বাজেট বরাদ্দ হয় তার জন্য আমাদের সরকার সচেষ্ট হবে ।
১৫। সংসদে বাংলায় বক্তব্য রাখার সুষ্ঠু ব্যবস্থাসহ প্রশাসনে ভাষা বাংলার যথার্থ মর্যাদা যাতে প্রতিষ্ঠিত হয় তার জন্য আমাদের সরকার সমস্ত উদ্যোগ নেবে ।
১৬। পশ্চিমবংগের সঙ্গে সমস্ত সংযোগ কেন্দ্রীয় সরকারকেও বাংলায়ই করতে হবে ।
সর্ব ভারতীয় বাংলা ভাষা মঞ্চের পক্ষে পুন রায় উপরোক্ত দাবিগুলি আপনাদের নির্বাচনী ইস্তেহারে সংযুক্তির আবেদন জানাই ।-ভবদীয়
উপদেষ্টাঃ
অধ্যাপক পবিত্র সরকার, প্রাঃ উপাচার্য, রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয়, সভাপতি, সহমর্মী ও অধ্যাপক তপোধীর ভট্টাচার্য, প্রাক্তন উপাচার্য, আসাম কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়; প্রখ্যাত পণ্ডিত।
সভাপতিঃ ডা.
ডি কে, সিনহা, সভাপতি, বিহার বাঙালি সমিতি, পাটনা
কার্যকরী সভাপতিঃ সাহিত্যিক সাধন চট্টোপাধ্যায় ।
রাজ্য সভাপতিঃ বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ অধ্যাপক জ্যোতির্ভূষণ দত্ত ।
কার্যকরী রাজ্য সভাপতিঃ অধ্যাপক সনৎকুমার নস্কর, কলিকাতা বিশ্ববিদ্যাল্য়, বাংলা বিভাগ। সাধারণ সম্পাদকঃ সমাজ, ভাষা গবেষক নীতীশ বিশ্বাস,
প্রাঃ জয়েন্ট রেজিষ্ট্রার, কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়, সম্পাদক, ঐকতান গবেষণা পত্র ও সম্পাদক,সহমর্মী (বাংলার বাইরে বাঙালি সহায়ক সমিতি)। যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকঃ সাহিত্যিক কপিলকৃষ্ণ ঠাকুর, কবি অমল কর, কবি বিদ্যুৎ পাল (পাটনা), সমাজব্রতী প্রসেন রপ্তান (কর্ণাটক) ও সমাজসেবী
শংকর চক্রবর্তী (উত্তরাখন্ড)। সর্ব ভারতীয় বাংলা ভাষা মঞ্চের সম্মাননীয় সংগঠকঃ শ্রী কাজল সেন (মানভূম আন্দোলনের প্রবীণ সেনানী), জাতীয় শিক্ষক সূর্যাংশু ভট্টাচার্য , প্রবীণ অধ্যাপক হরেকৃষ্ণ বাগ (অষ্ট্রেলিয়া) ও অধ্যাপক কনক বাগচি (উঃবঃবি)। উচ্চ প্রশাসক অমরকৃষ্ণ বিশ্বাস, ড.অতুলকৃষ্ণ বিশ্বাস (প্রাক্তন উপাচার্য), ড. পি জি,বিশ্বাস (দিল্লি) ও সমীরবরণ দাস (ইণ্ডিয়ান ওয়েল);, প্রবীণ সম্পাদকঃ অধ্যাপক পুষ্পজিৎ রায় ,বীরেন চন্দ, অসীম ভট্টাচার্য ও গৌরাংগ সরকার। প্রবীণ চিকিৎসক ডা. অলোক রায় (সমস্তি পুর), প্রবীণ সমাজসেবী নিত্যানন্দ মল্লিক (পিলিভিট) ও বিবেকানন্দ বিশ্বাস (রুদ্রপুর)।। আন্দামানঃঅধ্যাপক স্বপন বিশ্বাস, সুখরঞ্জন সমাজপতি ,সামসুজ জামান ও রইস উদ্দীন গায়েন । ঝাড় খন্ডঃ সাংবাদিক গৌতম চট্টোপাধ্যায় (দুমকা), ড.ছায়া গুহ (দুমকা), বেঙ্গু ঠাকুর (ধানবাদ)। মতুয়া সাহিত্য বিশেষজ্ঞ-ড. নন্দদুলাল মোহান্ত ও ড. বিরাট বৈরাগ্য। প্রবীণ শিক্ষকঃ রবীন্দ্রনাথ রায়, রথীন চক্রবর্তী ও রবীন্দ্রনাথ হালদার (মহারাষ্ট্র)। সর্ব ভারতীয় বাংলা ভাষা মঞ্চের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বঃ
কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
অধ্যাপক আশিস সানা ,ড. সুজিত কুমার বড়ুয়া ও অঞ্জন ঘোষ । প্রেসিডেন্সিঃ ড. মফিজ উদ্দীন ও ড. উত্তম বিশ্বাস । নেতাজিমুক্তঃ ড.
মনোশান্ত বিশ্বাস । বিশ্ব ভারতীঃ ড. তপু বিশ্বাস) আসামঃ বিজয় চক্রবর্তী (হোজাই),ড.স্বপ্না ভট্টাচার্য(শিলচর), চন্দন মজুমদার (ডিব্রুগড়), জ্যোতির্ময় চৌধূরী (গৌহাটী), নীতীশ ভট্টাচার্য (হাইলা কান্দী)। মহারাষ্ট্রঃ নির্মল মণ্ডল, ও মহাদেব মল্লিক। ওড়িষাঃ নিমাই সরকার, বিশ্বাস, সুবল বল, শ্রীদাম বিশ্বাস,কমল গাইন, । আন্দামানঃ, রইস উদ্দীন গাইন, দেবল কর্মকার ও স্বপন ঠাকুর । দিল্লিঃ তপন কুমার সেনগুপ্ত (আইবা) অমিতাভ (কবীর)। রাজ্য নেতৃত্বঃ লেখক ও গবেষক ডা. দুলালকৃষ্ণ দাস, অধ্যাপিকা যূথিকা পান্ডে, জয়ন্ত রায়(রবীন্দ্র ভারতী), গবেষক ড. জীবনকুমার সরকার (উত্তরবংগ) এবং সাহিত্যিক-সাংবাদিক দিলীপ পাল (পশ্চিমাংশ) । উত্তর বংগ বিশ্বঃঅধ্যাপক রথীন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় ও সমর বিশ্বাস। রবীন্দ্র ভারতীঃ অধ্যাপক সুস্নাত দাস,মৃন্ময় রায়, সুরঞ্জন মিদ্দ্যে, অতনু বসু, বঙ্কিমচন্দ্র মণ্ডল ও কুন্তল ভক্ত । কলেজ কমিটিঃ ড.তন্ময় বীর, ড.নিত্যানন্দ মন্ডল, ড.কার্তিক বিশ্বাস, ড.পীযূষ হালদার, ড.নবনীতা বসু ও ড. দয়ালচাঁদ সর্দার। বাঁকুড়া বিশ্বঃ ড. সঞ্জীব দাস । গুরুদাস কলেজঃ অধ্যাপক স্বপন পাণ্ডা ও ড.জয়দীপ চন্দ। স্যার গুরুদাসঃ অধ্যাপিকা হাসি মুখোপাধ্যায়। মাঝদিয়াঃ ড.সনৎকুমার বিশ্বাস (কলেজ)। হাওড়াঃ মলয় রায় ও দীপঙ্কর বিশ্বাস। পলতাঃ অধ্যাপক বাবুল পাল, সুশীল বিশ্বাস , বারাসাতঃ, অসিত চক্রবর্তী, রঞ্জিতকুমার দত্ত, সুনীল মন্ডল, সুখেন সরকার ।ঠাকুর নগরঃ হীরালাল মন্ডল, সুব্রত বিশ্বাস, ড.পুষ্প বৈরাগ্য, সুধাংশু বিশ্বাস, মৃণাল সিকদার, বিরাট মণ্ডল ।বনগাঁঃ বাদল সরকার, সত্যেন বিশ্বাস,মৃণাল সিকদার, ডা.মৃনাল বিশ্বাস। পূ; বর্ধমানঃ ড.শক্তিপদ ঘোষ। হাবড়াঃ মনীন্দ্র অধিকারী। ভাটপাড়াঃ পরেশ পাল। বারাক পুরঃ তুষার পাল। ডালহৌসিঃ নারায়ণ বিশ্বাস ও শান্তনুমণ্ডল । কেষ্টপুর-জগৎপুরঃ সাহিত্যিক সমর বৈদ্য, মলয় বিশ্বাস, লালু বাড়াইক (আদর্শ পল্লী), হাতিয়াড়াঃগৌরাঙ্গ তালুকদার (৩নং)। নিউটাউনঃ বাসুদেব মোশেল ও সৈকত আলি । সল্টলেকঃ ড.সুজিত সরকার, মৃণাল সাহু, নিতাই মান্না, দিতি বিশ্বাস ও অর্ঘ্য বিশ্বাস। কল্যাণীঃ ড. লক্ষণ সরকার, সুদীপ কর্মকার, উজ্জ্বল রায় ও সুমন সরকার। নদীয়াঃ পিতম ভট্টাচার্য, জয়পদ মন্ডল, শঙ্কর অধিকারি, প্রণব নাজির ও অমল সাহা ।ফুলিয়াঃ দেবল কর্মকার ও সুনীল সমাদ্দার । মালদাঃ রাজদীপ বসু ও অরুণকান্তি বালা। বেহালাঃ তপন দাস, শোভা মন্ডল, অতুল পাল, দেবাশিস বিশ্বাস, সমীর মিত্র ও সুমন চক্রবর্তী। সোনারপুরঃ আডভোকেট তরুণ সরকার, দেবদাস মণ্ডল, বিমান গুণ ও সুভাষ মন্ডল । বিরাটিঃ সুজিত সরকার, শান্তনু গঙ্গারিড়ি ও ড. রাধেশ্যাম সাহা। সোদপুরঃ রতন রায়চৌধুরী । দমদমঃ গোপাল বিশ্বাস, গৌতম আলি, ড.বাণীদীপা মন্ডল। মেদনীপুরঃ কানাইলাল দাস,অসীম মাইতি, অশোক জানা । রূপনারায়ন পুরঃ -বাসুদেব মন্ডল। পুরুলিয়াঃ ড.
দিলীপ গোস্বামী। উত্তর পাড়াঃ জ্যোতিকৃষ্ণ চট্টপাধ্যায়, কোন্নগরঃ গৌরী হালদার ও সমীর কয়াল । ব্যান্ডেলঃ- অধ্যাপক নারায়ন ঘোষ, দুলাল সরকার,ড. মহুয়া দাস ও নারায়ন সরকার। শিলিগুড়িঃ-তীর্থঙ্কর ভট্টাচার্য, সুব্রত দত্ত, পারমিতা বিশ্বাস, ড.শান্তনু মন্ডল ও শ্যামাপ্রসাদ মজুমদার। বাংলা ভাষা মঞ্চের মুখ্য দপ্তরঃ সুবোধ বিশ্বা্স (সচিব), প্রভাস চক্রবর্তী, অভিজিত মল্লিক, শান্তনু ঘোষ , জয়ন্ত বিশ্বাস, পঙ্কজ তাঁতি, সঞ্জয় রায়, ইন্দ্রনীল সরকার, সন্দীপ বিশ্বাস,কমল ব্যানার্জি, অমর ঘোষাল ও প্রণব সরকার ।
বন্ধু সংগঠনের নেতৃত্ব:সত্যেন মৈত্র জনশিক্ষা সমিতির সভাপতি শ্রী শক্তি মন্ডল । সমাজ ও চেতনা সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ইমানুল হক।
সারা বাঙালি যুবছাত্র সংস্থার সভাপতি চন্দন চ্যাটার্জি। পঃবঃ ছোটো পত্রিকা সমন্বয় সমিতির সভাপতি
অধ্যাপক রমেশ পুরকায়স্থ । শিলিগুড়ি বঙ্গীয় নাগরিক পরিষদের পক্ষে আশিস ঘোষ ও অনিল রায়। সহ যোদ্ধা মঞ্চের সভাপতি নিত্যানন্দ দাস। বোধিসত্ত্ব পরিচালক সাংবাদিক ও লেখক সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়। পঃবঃ লিটিল ম্যাগাজিন সম্পাদক সমিতি সভাপতি দিলীপ বসু। ক্ষুদ্র পত্রপত্রিকাঃ দ্বীপ বাংলাঃ অশোক পাণ্ডে()।সাগর বিশ্বাস (একুশ শতাব্দী) অসিতবরণ রায় (বাংলার মুখ), অরুণ ভট্টাচার্য (আকিঞ্চণ)), সুনির্মল দাস (সঞ্চিতা ),লালমোহন বিশ্বাস (বাল্মীকি),চিন্ময়ী বিশ্বাস (জলঙ্গী). বরুণ চক্রবর্তী ( অতন্দ্র পথ ),শকুন্তলা মন্ডল ( দেশপ্রেমী), সুদর্শন খাটুয়া (দিঘল পত্র ),সুভাষ বিশ্বাস (পথ সংকেত ), অরুনাভ বিশ্বাস (একক মাত্রা), ছোটন দত্ত গুপ্ত (পূর্বাভাস), হর্ষবর্ধন চৌধুরী (চয়ন পত্র ), দীনেশ মুখোপাধ্যায়ের (চিরাগ), তাপস বেপারি (বিজ্ঞান অন্বেষণ),ড.
আফরোজা খাতুন (সিউ পত্রিকা), সন্দ্বীপ নট্ট (আপন পাঠ), মইনূল হক (লাল পরি নীল পরি), অপরাজিতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও সুশান্ত ঘোষ (তথ্য সূত্র),সাহবুল ইসলাম গাজি ও জগদীশ সর্দার (নিষ্পলক),শীর্ষেন্দু দত্ত (শব্দ হরিণ ), বিপ্লব নায়ক ( মাতৃভাষা), অনুপম ব্যানার্জি(সৃনৃত)। প্রতিবাদী চেতনা-অধ্যাপক বিপ্লব দাশগুপ্ত। নদীয়ারপরশ মনিঃ সঞ্জিত কাষ্ঠ ।নীড়: কল্যাণী ঠাকুর। দিগন্ত বলয়-বরুণ দাস । নাগরিক মনঃ নরেন্দ্রনাথ দাশগুপ্ত। বিকল্প নির্মাণঃ অভিজিৎ বিশ্বাস। আমি অরণিঃ সঞ্জিত দাস। কবিতা তোমাকেঃসৌরভ দত্ত। আকাশের বর্ণমালাঃ তাপস মিত্র। গাঙচিলঃবিপলকূমার ঘোষ। থিয়েটারের কথাঃ পরিমল দাস। অক্ষরপাতঃঅরিন্দম মুখোপাধ্যায়। চোখঃ মানিক দে। সম্বিতঃ সুতপা দেবনাথ। আজি দখিন দুয়ার খোলাঃ শোভন বিশ্বাস। এখন চলতে চলতেঃ শুভঙ্কর সাহা। আয়ূশঃ দর্পণা গঙ্গোপাধ্যায়। রোদ্দুরঃ ব্রততী চক্রবর্তী। আগামীঃ সুজিত বিশ্বাস। বন্দরঃ সুজয় চক্রবর্তী। শৈলদহঃ নীলিমা সরকার। শৈলদহঃ সুদীপ্ত বন্দ্যোপাধ্যায়। গ্ৰন্থসাথীঃ অমিতাভ চক্রবর্তী।
ফেসবুক থেকেঃ আনারুল ইসলাম ,সুব্রতা ঘোষ রায়, ইমদাদুল হাবিবি, শুভজিত পাত্র, রঞ্জিত রায়, শুক্লা চৌধুরী, রুমা দাসগুপ্ত, রঞ্জিত রায়, কমলকুমার মুখোপাধ্যা্য, দেবাঞ্জণ মূখোপাধ্যায়, দিব্যেন্দু বসু, সুজিতকুমার মণ্ডল, বিশ্বজিত মণ্ডল, শুভেন্দু দাস, সুধাংশুরঞ্জন সাহা, ঝুলন দাসগুপ্ত, সমরেশ দেবনাথ, রনেন বিশ্বাস, আনসার উল হক, তাপস সরকার, অমিতকুমার পাঠক, তমাল চন্দ, অষ্টধর মণ্ডল, অসীম ভূইমালি, প্রদীপ্ত বিশ্বাস, শিপ্রা সরকার, নিধিরাম রায়।
ইতি
বিনীত
সর্ব ভারতীয় বাংলা ভাষা মঞ্চের সাধারণ সম্পাদক, ১২ই মার্চ, ২০২১