বেঙ্গলী অ্যাসোসিয়েশন ঝাড়খন্ড-এর বার্ষিক সাধারণ সভা রামগড়ে

 মহাশয়/ মহাশয়া, 


আগামী 11 এপ্রিল , 2021 তারিখে বেঙ্গলী অ্যাসোসিয়েশন ঝাড়খন্ড-এর 

বার্ষিক সাধারণ সভা রামগড়ে হবে এবং কেন্দ্রীয় এগজিকিউটিভ কমিটির পদাধিকারীদের নির্বাচন হবে ।

স্হান- প্যাটেল স্টুডেন্টস হল  ( ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর হল)  প্যাটেল চক,  মুরামকালা, রামগড়

প্রতিনিধি শুল্ক- - সদস্যপ্রতি 200 টাকা।

সি সি মেম্বার ফিস - সদস্যপ্রতি 20 টাকা ।

                  নিবেদক 

শিশির কুমার রায়  ( তপন রায়) 

সাধারণ সম্পাদক,  বেঙ্গলী অ্যাসোসিয়েশন; ঝাড়খন্ড ।

নোট: 31 /03/2021 তারিখের মধ্যে আপনাদের শাখার কারেন্ট সদস্যদের তালিকা যা শাখা সম্পাদকের স্বাক্ষরিত হবে , পাঠাতে ওকেন্দ্রীয় লেভী জমা করতে অনুরোধ করছি ।

নারায়ণ সেবা: ঝাড়খন্ড বাঙালি সমিতি: দেওঘর শাখা

 গতকাল Lt.Narayani Roy এর স্মৃতি তে শ্রী ত্রিদিব রায়ের এর সহযোগিতায় এবং ঝাড়খন্ড বাঙালি সমিতির সৌজ্নে নারায়ণ সেবার কিছু বিশেষ মূহূর্ত, এই পবিত্র কাজে যোগদানের জন্য সকল সদস্য দের জানাই আন্তরিক ধন্যবাদ।








প্রতিবেদন - পার্থ মুখার্জী

বাংলা ভাষার শিক্ষক নিয়োগ


 

বাংলা ভাষা পুনরুত্থান সমিতি

 প্রিয় সুধী, 

অতি অন্তরঙ্গতার সাথে আপনাদের জানাই যে বাংলা ভাষা পুনরুত্থান সমিতির ডাকে আগামী 31 মার্চ 2021,  বুধবার নিতাই সিংহ ভবন বেলটাড়ে সকাল 9.00 টার সময় দুই ঘণ্টার জন্য এক অতি আবশ্যক সভার  আয়োজন করা হয়েছে। সেই সভাতে চর্চার বিষয় থাকবে:

1. প্রথম এপ্রিল থেকে  নতুন শিক্ষা নীতি 2020 অনুযায়ী, আঙ্গণ বাড়ির মাধ্যমে প্রী - স্কুলিং  সহ প্রাই মারী / প্রাথমিক ক্লাসে বাংলা মাধ্যমে পড়ানোর দাবি - সংলগ্ন সমস্ত সরকারি দপ্তরে পেশ করা। 

2. সমস্ত মহিলা সমূহকে চিঠি র মাধ্যমে নিবেদন করা যেন তাঁরা নিজ নিজ গ্রামের শিক্ষকদের বাংলা ভাষার মাধ্যমে পড়াশুনা করানোর দাবি পেশ করেন ও নতুন বাংলা বর্ষকে আহ্বান জানাতে  ব্যাপক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। 

3. সমিতির পক্ষ থেকে বাংলা নববর্ষ পালনের আয়োজন করা।

আপনার ও আপনার প্রিয়জনদের এই সভায় উপস্থিত থাকতে অনুরোধ জানাই। 


নিবেদনান্তে

পূর্ণ চন্দ্র মাহাতো (সভাপতি)

মদন সরকার (সচিব)

৯৯০৫৮৯২১০৯

জিতেন্দ্র দাস /কুম্ভকার (কোষাধ্যক্ষ)

দোল উৎসব: দুমকা জেলার রানিশ্বরের মহিষবাথান গ্রামে

দুমকা জেলায় রবিবার (২৮.০৩.২০২১) বাংলা পঞ্জিকা মতে সাড়ম্বরে পালিত হল দোল উৎসব । জেলার বিভিন্ন স্থানে বসন্ত উৎসবের মধ্য দিয়ে পালিত হল হোলি । রানিশ্বরের মহিষবাথান গ্রামের গৌর মন্দিরে গুরুজন দের পায়ে আবির দিয়ে শুরু হয় বসন্ত উৎসব । ইউথ এসোসিয়েশন ফর রুরেল ডেভলপমেন্ট আসিস্টেন্ট সংস্থার সচিব অনিমেষ মণ্ডলের ব্যবস্থাপনায় রবীন্দ্র নিত্য ও ডান্ডিয়া নাচ এর মধ্য দিয়ে সোমা সাহা, চিত্রা, কোয়েল, নন্দিতা, অর্পিতা ,শিউলি, বর্ষা সাহা , শ্রীপর্না, সঞ্চিতা আরাধ্য, ডলি, সুস্মিতা, জবা, ইন্দ্রানী, বর্ণালী মণ্ডল ,করুণা, কৃষ্ণা, মৌসুমী, সাতি, নিদ্রা শোভা যাত্রা করে গ্রাম পরিক্রমা করে গ্রামের বিভিন্ন মন্দির চত্বর ,হাট পরিসরের  হেতমপুর স্টেটের রাজার প্রতিষ্ঠিত পার্থ সারথি মন্দিরে রবীন্দ্র নৃত্য ও ডান্ডিয়া নাচ পরিবেশন করে ।গৌর মন্দিরে  নীল দিগন্তে, গানের সঙ্গে নৃত্য পরিবেশন করা হয়। অনুষ্ঠানে বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতি রক্ষা সমিতি, ঝাড়খণ্ডের সচিব গৌতম চট্টোপাধ্যায়, জয়দেব চক্রবর্তী ,ঋতু সাহা, সংগীতা কুনুই, অদিতি বাগতি, পবন মণ্ডল, কার্তিক মণ্ডল উপস্থিত থেকে আয়োজক ও নৃত্য শিল্পীদের উৎসাহিত করেছেন ।










দোল উৎসব: হরিসভা স্কুল প্রাঙ্গণে

আগামী ২৮সে মার্চ ২০২১ (রবিবার) সন্ধ্যা ৬.০০ টায় স্থানীয় হরিসভা স্কুল প্রাঙ্গণে দোল উৎসবের আয়োজন করা হয়েছে। আপনাদের সকলকে উপস্থিত থাকার অনুরোধ জানাই।


ভবদীয়,


গোপাল চন্দ্র রায়

সভাপতি

উজ্জ্বল কুমার দাস

সচিব

হরিভক্তি প্রদয়ানি সভা,

মুজফ্ফরপুর।

বসন্ত উৎসব: ঝাড়খন্ড বাঙালি সমিতি, মধুপুর শাখা

 ঝাড়খন্ড বাঙালি সমিতির মধুপুর শাখার পক্ষ থেকে বৃহস্পতিবার সাড়ম্বরে পালিত হল বসন্ত উৎসব । বিদ্রোহ মিত্রের নেতৃত্বে আয়োজিত অনুষ্ঠানে লক্ষী রানী দাস, নুপুর সুর, সাধনা মুখার্জি, মায়া গাঙ্গুলী, ছবি বোস, অনিতা ব্যানার্জি ,মিঠু দত্ত, রানী ব্যানার্জি, সম্পা তালুকদার, সুশান্ত মিত্র, প্রদীপ ভাদুড়ি ,ডলি বোস, সম্পা চক্রবর্তী, সোমা দত্ত, সৃজা সুর, নন্দিনী দাস, অপর্ণা ব্যানার্জি শ্রেয়া ঘোষাল একটি মানোগ্রাহী অনুষ্ঠান পরিবেশন করেন ।






দুমকা, রানিগ্রাম এর স্টেডিয়ামে পালিত হল বসন্ত উৎসব ।








বীরভূম লাগোয়া রানিশ্বর ব্লকে অধিকাংশ পরিবারের ছেলে মেয়েরা বাড়িতে সংগীত চর্চা করে । এখানে রানিগ্রাম এর স্টেডিয়ামে সপ্তাহে দুই দিন শনিবার ও রবিবার নৃত্যের ক্লাস হয় । বীরভূম জেলার সিউড়ির বিশিষ্ঠ নৃত্যাঙ্গনা ও শিক্ষিকা কুহেলি ঘোষ স্থানীয় বিভিন্ন স্কুলের ছাত্রী দের নৃত্যের প্রশিক্ষণ দেন । বৃহস্পতিবার রানিগ্রাম এর স্টেডিয়াম চত্বরে আয়োজিত বসন্ত উৎসবের অনুষ্ঠানে কুহেলির ছাত্রীর দল রবীন্দ্র নৃত্য পরিবেশন করে । স্টেডিয়ামে দর্শক দের ঢল নামে । কুহেলি এখানে ১৫ জন ছাত্রী কে নৃত্যের ট্রেনিং দেন । পূর্বে রানিগ্রাম মিডিল স্কুলে ডান্স এর ক্লাস শুরু কারণ ওই স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান অধ্যাপিকা ভারতী চট্টোপাধ্যায় । ভারতী সেই সময় ক্লাস চালানোর জন্য নিজের পকেট থেকে নৃত্যের শিক্ষিকা কে আর্থিক সাহায্য করতেন । স্কুলের শতাব্দী সমারোহে  ২০০৮ এর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি রূপে অংশ নেন তৎকালীন ডেপুটি কমিশনার প্রশান্ত কুমার । এখন কার ছাত্র ছাত্রী দের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এর ভূয়সী প্রসংশা করে বলেছিলেন দুমকা রাজ্যের উপরাজধানী, রানিশ্বর কে সাংস্কৃতিক উপরাজধানী বলা ভূল হবেনা । রাষ্ট্রপতি পুরস্কারে সম্মানিত ভারতী ৩১জানুয়ারি ২০২০ অবসর নেওয়ার পর ওই স্কুলের প্রধান অধ্যাপক স্কুলে সংগীত ও নৃত্যের ক্লাস বন্ধ করে দেয় । স্থানীয় বুদ্ধিজীবী ও অভিভাবকদের প্রচেষ্টায় স্টেডিয়ামে শুরু হয় ডান্স এর ক্লাস ।



কুহেলি ঘোষ


রাশি সিংহ

ইংরেজি মিডিয়াম স্কুলের ছাত্রী রাশি সিংহ বসন্ত উৎসবের অনুষ্ঠানে রবীন্দ্র নৃত্য পরিবেশন করে মায়ের রান্না ঘরের পাঠশালা কে বিশ্ব বিদ্যালয় প্রমাণিত করেছে ।রানিশ্বর ব্লকের ভিএলডব্লু দেবেশ সিংহের কন্যা রাশি বীরভূম জেলার সিউড়ির ইংরেজি মিডিয়াম স্কুলের ছাত্রী ।প্রতিদিন এখন থেকে স্কুল বসে যাওয়া আসা করে লেখাপড়া করে ।বৃহস্পতিবার রানিগ্রামের স্টেডিয়ামে আয়োজিত বসন্ত উৎসবের অনুষ্ঠানে রবীন্দ্র নৃত্য পরিবেশন করে দর্শক দের আকৃষ্ট করেছে । বাবা দেবেশ অঙ্গিকা ভাষী ,মা জয়শ্রী সিংহ বাঙালি ।দেবেশ বলেছেন রাশির সংগীতনৃত্য শিক্ষার পেছনে তার মায়ের বিরাট ভূমিকা আছে ।ইংরেজি মাধ্যমে শিক্ষার সঙ্গে বাংলা ভাষা সংস্কৃতির চর্চা করে । ডান্স এর শিক্ষিকা কুহেলি ঘোষ বলেছেন রাশি নৃত্যের ক্ষেত্রে রাজ্যের মুখ উজ্জ্বল করবে ।

প্রতিবেদন - গৌতম চট্টোপাধ্যায়


চতুর্দশ বাংলা সিনে উৎসব: বেঙ্গল অ্যাসোসিয়েশন, দিল্লী

 গত ১৯, ২০, ২১শে মার্চ তিনদিনব্যাপী দিল্লির মুক্তধারা প্রেক্ষাগৃহে অনুষ্ঠিত হয় এই উৎসব। সরকারের নিয়মবিধি যথাবিহিত মেনে হল স্যানিটাইজ করার সুব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছিল। ১৯শে মার্চ সকাল ১১টা থেকে শুরু হয় চতুর্দশ বাংলা সিনে উৎসব।  সকাল ১২ টা থেকে রাত ৯.৩০ মি পর্যন্ত। 





এবারের বিষয় ‘শতবর্ষে সত্যজিৎ স্মরণে সৌমিত্র’। সাতটি পূর্ণ দৈর্ঘের সিনেমা, দুটি তথ্যচিত্র,  এক ঝাঁক তরুণ প্রজন্মের তৈরী ৯টি স্বল্পদৈর্ঘের  চলচ্চিত্র, এবং  যশস্বী পরিচালকদের আলাপ আলোচনা। এই চতুর্দশ বাংলা সিনে উৎসবের অনুষ্ঠানে উপস্থিত  ছিলেন শ্রদ্ধেয় স্বনামধন্য নাট্যকার ও অভিনেতা শ্রী ব্রাত্য বসু, বাঙালির অত্যন্ত প্রিয় অভিনেতা শ্রী আবির চট্টোপাধ্যায়। অভিনেত্রী নুসরত জাহান, এছাড়াও  আরও অনেক প্রিয় অভিনেতা ও অভিনেত্রীদের সমাগম ছিল। সঞ্চালনের দায়িত্বে ছিলেন বিশিষ্ট সঞ্চালিকা শ্রীমতী মধুমন্তী মৈত্র।



সাতটি পূর্ণ দৈর্ঘের সিনেমাঃ 

১. ছবিয়াল – শাশ্বত চ্যাটার্জি, শ্রাবন্তী চ্যাটার্জি 

২. ডিকশনারি – আবির চ্যাটার্জি, নুসরত জাহান 

৩. সুইজারল্যান্ড – আবির চ্যাটার্জি, রুক্মিণী মৈত্র 

৪. সহবাসে – অনুভব কাঞ্জিলাল, ঈশা সাহা 

৫. শ্লীলতাহানির পরে – সৌমিত্র চ্যাটার্জি, শ্রীলা মজুমদার

৬. বহমান – সৌমিত্র চ্যাটার্জি, ব্রাত্য বসু, অর্পিতা চ্যাটার্জি 

৭. বরুণবাবুর বন্ধু – সৌমিত্র চ্যাটার্জি, মাধবী মুখার্জি, অর্পিতা চ্যাটার্জি 

স্বল্পদৈর্ঘের চলচ্চিত্র 

১. আলুমনি মিট – নির্দেশনা রণদীপ মুখার্জী  

২. লাঠি - নির্দেশনা  গৌরব গাঙ্গুলি 

৩. ডুব সাঁতার - নির্দেশনা  মনসিজ বন্দ্যোপাধ্যায় 

৪. সতীন ঘর – নির্দেশনা রাজা চ্যাটার্জি 

৫. দি এন্ড - নির্দেশনা  মানস নন্দ এবং রাহুল মুখার্জী   

৬. মুঝে ভি উড়নে দো নির্দেশনা  আদিত্য কুমার      

৭. এভরি ৬৮ মিনিটস - নির্দেশনা অনিন্দিতা সর্বাধিকারী

বেঙ্গল অ্যাসোসিয়েশনের নিজস্ব পরিবেশনায় দুটি তথ্যচিত্র 

স্মরণে সৌমিত্র,

এবং শতবর্ষে সত্যজিৎ।

এই চতুর্দশ সিনে  উৎসবে প্রদর্শিত বেশ কয়েকটি চলচ্চিত্র এখনো মুক্তি পায়নি। সেই সঙ্গে ছিল আলোচনা এবং তারকাদের মুখোমুখি  অনুষ্ঠান।

বর্তমান সরকারী সমস্ত নিয়ম-কানুন মেনে আপনাদের জন্য চতুর্দশ বাংলা সিনে উৎসবের জন্য মুক্তধারা সেজে উঠেছিল।

হলে প্রবেশের সময় মাস্ক ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা হয়েছিল।

প্রতিবেদন - তপন সেনগুপ্ত

ভাষিক-সম্রাজ্যবাদ না একুশে ফেব্রুয়ারি: মহীদাস ভট্টাচার্য্য

 ভাষিক-সম্রাজ্যবাদ না একুশে ফেব্রুয়ারি

মহীদাস ভট্টাচার্য্য

যাদবপুর ইণ্ডিয়ান এসোসিয়েশন ফর দ্য কাল্টিভেশন অফ সায়েন্স এদেশে আধুনিক বিজ্ঞানের সূচনা করেছিল 1876-এ । গোটা ব্যাপারটি বঙ্গভাষীর কল্পনাপ্রসূত, তাঁদেরই অবদানে সমৃদ্ধ।  মহেন্দ্রলাল সরকার, রাজেন্দ্রলাল মিত্র, বিদ্যাসাগর, কেশবচন্দ্র সেন, গুরুদাস ব্যানার্জী, আশুতোষ মুখার্জী, চুণীলাল বসু,  সুরেন্দ্র নাথ ব্যানার্জী, প্রমথনাথ বসু, জগদীশচন্দ্র বসু, প্রমুখ বহু বঙ্গভাষীর শ্রম রয়েছে এখানে। সিভি রমন, মেঘনাদ সাহ-দের মতো বহু বিজ্ঞানী এই প্রতিষ্ঠানকে ও দেশকে গৌরবে ভূষিত করেছেন বিশ্বে। 

সেখানে ভারত সরকারের মিনিস্ট্রি অফ হোম এফিয়ার্স. ডিপার্টমেন্ট অফ অফিসিয়াল ল্যাঙ্গুয়েজ থেকে নির্দেশ এসেছে যে এই প্রতিষ্ঠানের কাজকর্ম হিন্দিতে করতে হবে। যেভাবে এসেছে তাতে বঙ্গভাষী হিসেবে অত্যন্ত বেদনাবোধ করি। কারণ তা বঙ্গভাষীর অবদানকে উদ্ধত্যের সঙ্গে উপেক্ষা করার বার্তা বহন করছে।  প্রশ্ন ওঠে -এই উদ্যোগ কেন? জ্ঞানানুশীলনে তো প্রতিষ্ঠানটির কোনো সমস্যা হয়নি এ যাবৎ। তবুও ভাষার ওপর আঘাত কেন? তাহলে কি নতুন জাতীয় শিক্ষানীতি-২0-র প্রয়োগ শুরু হল?  কারণ সেখানে মাতৃভাষার উল্লেখ থাকলেও কৌশলে হিন্দি ভাষার আধিপত্য বিস্তারের নানা কৌশলী আয়োজন স্পষ্ট হয়েছে।  

বাংলাভাষা বহুদিন উপেক্ষিত থেকেছে বাংলায়, ব্রাহ্মণ্যবাদ ও ইসলামী শাসনযন্ত্রের জাঁতাকলে অর্গলবদ্ধ হয়ে পড়েছিল । বাঙালীরা নিজেরাই অর্গল মুক্ত করেছে নতুন মনীষার আলোকে। কারুরই কোনো অবদান নেই সেখানে। বাঙালীর আত্ম-অনুশীলনের নিজস্ব সম্পদ তার ভাষা,  ভাবনা নতুন যুগের সংস্কৃতি। তার প্রতি এই উপেক্ষা কেন? 

এছাড়াও নির্বাচনের মুখেই এটি সামনে রেখে ঘোষণা কেন? বর্তমান রাজ্যে প্রশাসনিক জটিলতা আর লকডাউনের পরিকল্পনাও প্রবল। অন্যদিকে মোহগ্রস্ত বঙ্গসন্তানসন্ততিরা লাভলোকসানের বিলাসে ভেসে যুক্তিহীন নির্বাচনী রাজনীতির অলীক-কুনাট্যে এখন মজে আছে। রোড শো আর মারামারি আর কুতর্কে। সেই সুযোগের সদ্ব্যবহার নয়তো? 

আমাদের মনে রাখতে হবে বাংলায় এই ভাষানীতি প্রয়োগে সফল হলে শিক্ষানীতির উদ্দেশ্য অনুসারে অন্যান্য সব মাতৃভাষাভাষীদের ওপর হিন্দির এই ভাষিক-সাম্রাজ্যবাদের আধিপত্য জগদ্দল পাথরের মতো চেপে বসবে গোটা দেশে। এ চলতে দেওয়া যাবে কি? ‘আমার ভায়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’-র অকাল বোধন দরকার হবে না তো?  একদেশ, একভাষা, একধর্ম, একসরকার, একদল, একপ্রশাসন – এই সব পরিত্যক্ত নীতির বলি হবে কি সুনীতিবাবুর ভারতীয় জাতি-সত্ত্বার প্রধানভিত্তি – harmony of contrast. বৈসাদৃশ্যের ঐকতান?  গাইবো না কি ‘আ মরি মায়ের ভাষা ?’

হোলি মিলন সমারোহ: ঝাড়খন্ড বাঙালি সমিতি, দেওঘর শাখা

 নমস্কার

   ২৭ ৩ ২০২১ ‌ শনিবার সন্ধ্যা ৬.৩০ রাজনারায়ণ বোস লাইব্রেরী তে ঝাড়খন্ড বাঙালি সমিতি দ্বারা এক হোলি মিলন সমারোহ আয়োজন করা হয়েছে অতয়েব এই সভায় আপনাদের উপস্থিত একান্তই  কাম্য ।

        আমরা এই হোলি মিলনে প্রতিবছরের মত মুখ রোচক ব্যেনজন এর আয়োজন করা হয়েছে অতয়েব আপনাদের কাছে একান্ত অনুরোধ আপনারা সকলে আসুন মনে রাখবেন সন্ধ্যা ৬.৩০ স্থান লাইব্রেরী ।

            ধন্যবাদ আপনাদের 

             বিকাশ মিত্র (সচিব)

         ঝাড়খন্ড বাঙালি সমিতি, দেওঘর শাখা

অবুঝ মন ---- শঙ্খ শুভ্র চক্রবর্তী

 অবুঝ মন 

***

কলমে ---- শঙ্খ শুভ্র চক্রবর্তী


শান্ত আমার হূদয় আজি ,ক্লান্তী আমার চোখে ,

আঁধার এসে কখন যেন ভীড় করেছে মনে | 

কালো রাতের সিঁড়ি বেয়ে, 

আকাশ আমায় দূরে নিয়ে যায় ,

বন্ধ চোখের অতল তলায় .

হারানো শৈশব খুঁজে পায় |

স্বজন কতো হারিয়ে গেছে ,

বন্ধুরা সব দূরে গেছে ,

নির্জনতা  সঙগী হয়ে নীরবতার হাত ধরেছে |

বন্ধ চোখের ও পারেতে ছুট মারি খালি পায়ে , সবূজ ঘাসের আলতো ছোঁয়ায়, 

ছেলেবেলা ডাক দিয়ে যায় l

বাউলের একতারাটা সূর তুলেছে প্রাণের পাড়ে,

সময়ের  খেয়া হৃদয় কূলে,

জানিনা কখন এসেছে ভুলে,

মন যে আমার পাগলপারা,

আমার আমিত্ব, নিজেতে মত্ত,

বাউন্ডুলে মন মানে না,বৃথাই ভেবে মরে l///


*******


সর্ব ভারতীয় বাংলা ভাষা মঞ্চের দাবি গুলি সংযুক্তির আবেদন জানাই

 

সর্ব ভারতীয় বাংলা ভাষা মঞ্চের উদ্যোগে

রাজ্যের নানা ক্ষুদ্র পত্রপত্রিকা, বিশিষ্ট ব্যক্তি বিভিন্ন মাতৃভাষা প্রেমী সংগঠনের পক্ষ থেকে আপনাদের  দলের আসন্ন ২০২১শের  নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত নির্বাচনী ইস্তাহারে বাংলা ভাষা বাংলা ভাষীর নিম্নোক্ত দাবি গুলি সংযুক্তির আবেদন জানাই

    মাননীয় অধ্যক্ষ, সম্পাদক, সভাপতি মহাশয়, ____________________________________                                                            

আমাদের বিশেষ অনুরোধ বাংলা ভাষা বাংলা ভাষীর বৃহত্তর স্বার্থে নিন্মোক্ত দাবি পত্রের যেগুলি সম্ভব আপনাদের নির্বাচনী ইস্তাহারে সংযুক্ত করে বাধিত করবেন                                                                                                                                                            রাজ্যের ক্ষেত্রে ঘোষণার দাবিঃ                                                                                                                                                                                                                                                                                                হিন্দি ইংরেজি  মাধ্যমসহ পশ্চিমবঙ্গের সমস্ত স্কুলে দশম শ্রেণি পর্যন্ত একটি ভাষা হিসেবে  আবশ্যিকভাবে বাংলা  আমরা চালু করব; যা ভারতের অধিকাংশ রাজ্যে আগে থেকেই আছে                                                                                                                                এই  রাজ্যের সরকারি,বেসরকারি সরকার- অনুমোদিত যে কোনো   প্রতিষ্ঠানের চাকু্রি প্রার্থীকে অন্য প্রয়োজনীয় জ্ঞানের সঙ্গে স্থানীয় মানুষের সাথে সহজ সম্পর্কের স্বার্থে বাংলা লিখতে, পড়তে বলতে  জানতেই হবে                                                                                               বাইরের সংযোগ ছাড়া রাজ্যের প্রশাসনিক সব কাজ মুখ্যত  বাংলাভাষায়  করা হবে                                                                    রাজ্যে দেশে বাংলা ভাষা বাংলা ভাষীর অধিকার রক্ষার জন্য আমরা  ক্যাবিনেটে পর্যায়ের  একজন  পূর্ণ বাংলাভাষা-উন্নয়ন মন্ত্রী রাখব                                                                                                                                              রাজ্যের বাংলাস্কুল বন্ধ না করে  তার হৃত-গৌরব  ফেরাতে পরিকাঠামোর উন্নতি  উদ্যোগ নেওয়া হবে                                                                                                                                           কেন্দ্র যাতে জাতীয় ভাষাগুলির জন্য ভাষাগণতন্ত্র রক্ষা করে এবং  রাজ্যের মুখ্য ভাষা বাংলা ভাষার অধিকার উন্নয়নে যথার্থ ভূমিকা পালন করে তার জন্য বিধান সভায়  প্রস্তাব  গ্রহণ   দাবি উত্থাপন করার ব্যবস্থা করা হবে                                                                                                                                                                কেন্দ্রীয় ক্ষেত্রে।। নিন্মোক্ত সমস্যাগুলি দ্রুত  কেন্দ্রীয় সরকার যাতে সমাধান করেন তার জন্য সচেষ্ট থাকব                                                                                                               বাংলা ভাষার সহোদরা ওড়িয়া ভাষার মতো বাংলা ভাষাকেও  ধ্রুপদি ভাষার স্বীকৃতি দিতে হবে ভারতে  নোবেলের ভাষা, অস্কারের ভাষা, লন্ডনসহ বিশ্বের নানা দেশের শিক্ষা দাপ্তরিক ভাষা, আফ্রিকার স্বাধীন রাষ্ট্র সিয়েরা লিওনের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা, বাংলা দেশের রাষ্ট্র ভাষা, বাংলা দেশের ভারতের জাতীয় সংগীতের ভাষা, পৃথিবীর মধুরতম ভাষা, বিশ্বের চতুর্থ প্রধান মাতৃভাষা বাংলার জন্য   স্বীকৃতি অবিলম্বে  যাতে ঘোষিত হয় তা সুনিশ্চিত করা হবে।।                                                                                                                                   কেন্দ্রীয় সরকারের রেলদপ্তরের এমন কি  আই এস পরীক্ষার মতো সর্বোচ্চ চাকুরির পরীক্ষা  যেমন  বাংলাসহ নানা  আঞ্চলিক  ভাষায় দেওয়া যায়, সে ভাবেই  কেন্দ্রীয় সরকারের স্টাফ সিলেকশন পরীক্ষা (যার মধ্যে পড়ে MTS, CHSL, CGL ইত্যাদি  ) ব্যাংক সহ অন্যান্য চাকরির  পরীক্ষা যাতে  বাংলায়  দেওয়া যায়,তার জন্য আমরা সাধ্যমতো  চেষ্টা করব             অন্যরাজ্য থা   ত্রিপুরা (প্রধান ভাষা), আসাম (স্বীকৃত রাজ্য ভাষা), আন্দামান (৬৪%), ঝাড়খন্ড (৪২%) সহ নানা রাজ্যের যে সব জেলার জনসংখ্যার ১০%এর মাতৃভাষা বাংলা সেখানে সংবিধানের নির্দেশমতো  যাতে বাংলা মাধ্যমস্কুল/ স্কুলে একটি বিষয় মাতৃভাষা হিসেবে বাংলা পড়ানো হয় রাজ্যের চাকুরির পরীক্ষায় বাংলা কে যোগ্য মর্যাদা দেয় তা সুনিশ্চিত করতে আমাদের সরকার সতত সচেষ্ট  থাকবে                                                                                             ১০ এই রাজ্যের অবস্থিত কেন্দ্রীয় সরকারি অফিস, ব্যাংক, পোষ্ট অফিস, রেলসহ সমস্ত  সরকা্রি বেসরকারি  দপ্তরের নিয়োগে প্রার্থীকে আবশ্যিক ভাবে বাংলা লিখতে, পড়তে বলতে  জানতে হবে                                                                                                                            ১১ কেন্দ্রীয় বিদ্যালয় সহ সমস্ত কেন্দ্র-অনুমোদিত  স্কুলে ভারতের  দ্বিতীয় প্রধানভাষা বাংলা পড়ার উপযুক্ত সুযোগ ,যথার্থ  পরিকাঠামো সহজে  সে সুযোগ পাবার ব্যবস্থা  করতে হবে  আর  NCERT- পাঠ্যবই বাংলা ভাষায় করাতে আমাদের সরকার বদ্ধপরিকর থাকবে

১২ নতুন  শিক্ষানীতি  বাতিল করে ভারতের বহুভাষী চরিত্রের শিক্ষানীতি প্রবর্তনের জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে বাধ্য  করাতে যা যা সম্ভব করা হবে নতুন  শিক্ষা নীতিতে বাংলা ভাষার পরে যে অবিচারের প্রচেষ্টা আছে তা বাতিল করে বাংলা ভাষার অধিকার সুরক্ষিত করতে আমাদের  সরকার উদ্যোগী হবে          

১৩ অতীতের ঐতিহ্য স্মরণ করে অবিলম্বে সেনাবাহিনীতে বাঙালি রেজিমেন্ট চালু  করাতে চেষ্টা করা হবে                                  

১৪ দেশের দ্বিতীয় প্রধান ভাষা বাংলা ভাষার উন্নয়নে কেন্দ্রীয় বাজেটে যাতে  দ্বিতীয়- প্রধান বাজেট বরাদ্দ  হয় তার জন্য আমাদের  সরকার  সচেষ্ট হবে          

১৫ সংসদে বাংলায় বক্তব্য রাখার সুষ্ঠু ব্যবস্থাসহ  প্রশাসনে  ভাষা বাংলার যথার্থ মর্যাদা যাতে প্রতিষ্ঠিত হয় তার জন্য আমাদের সরকার সমস্ত   উদ্যোগ নেবে                                                                                                               ১৬ পশ্চিমবংগের সঙ্গে সমস্ত সংযোগ  কেন্দ্রীয় সরকারকেও বাংলায়ই করতে হবে                                                                                                                                                                                                           

সর্ব ভারতীয় বাংলা ভাষা মঞ্চের পক্ষে পুন রায় উপরোক্ত  দাবিগুলি                                                                    আপনাদের নির্বাচনী ইস্তেহারে সংযুক্তির আবেদন জানাই -ভবদীয়

উপদেষ্টাঃ  অধ্যাপক পবিত্র সরকার, প্রাঃ উপাচার্য, রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয়, সভাপতি, সহমর্মী অধ্যাপক তপোধীর ভট্টাচার্য, প্রাক্তন উপাচার্য, আসাম কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়; প্রখ্যাত পণ্ডিত                                                           সভাপতিঃ ডা. ডি কে, সিনহা, সভাপতি, বিহার বাঙালি সমিতি, পাটনা                                                                                                             কার্যকরী সভাপতিঃ সাহিত্যিক  সাধন চট্টোপাধ্যায়                                                                                                          রাজ্য সভাপতিঃ বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ অধ্যাপক জ্যোতির্ভূষণ দত্ত                                                                                           কার্যকরী রাজ্য সভাপতিঃ অধ্যাপক সনৎকুমার নস্কর, কলিকাতা বিশ্ববিদ্যাল্, বাংলা বিভাগ                                                                সাধারণ সম্পাদকঃ সমাজ, ভাষা গবেষক নীতীশ বিশ্বাস,  প্রাঃ জয়েন্ট রেজিষ্ট্রার, কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়, সম্পাদক, ঐকতান গবেষণা পত্র সম্পাদক,সহমর্মী (বাংলার বাইরে বাঙালি সহায়ক সমিতি) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকঃ সাহিত্যিক কপিলকৃষ্ণ ঠাকুর, কবি অমল কর, কবি বিদ্যুৎ পাল (পাটনা), সমাজব্রতী প্রসেন রপ্তান (কর্ণাটক) সমাজসেবী  শংকর চক্রবর্তী (উত্তরাখন্ড)                                                                             সর্ব ভারতীয় বাংলা ভাষা মঞ্চের সম্মাননীয় সংগঠকঃ শ্রী কাজল সেন (মানভূম আন্দোলনের প্রবীণ সেনানী), জাতীয় শিক্ষক সূর্যাংশু ভট্টাচার্য , প্রবীণ অধ্যাপক হরেকৃষ্ণ বাগ (অষ্ট্রেলিয়া)  অধ্যাপক কনক বাগচি (উঃবঃবি) উচ্চ প্রশাসক অমরকৃষ্ণ বিশ্বাস, .অতুলকৃষ্ণ বিশ্বাস (প্রাক্তন উপাচার্য), . পি জি,বিশ্বাস (দিল্লি) সমীরবরণ দাস (ইণ্ডিয়ান ওয়েল);, প্রবীণ সম্পাদকঃ অধ্যাপক পুষ্পজিৎ রায় ,বীরেন চন্দ, অসীম ভট্টাচার্য গৌরাংগ সরকার  প্রবীণ চিকিৎসক ডা. অলোক রায় (সমস্তি পুর), প্রবীণ সমাজসেবী নিত্যানন্দ মল্লিক (পিলিভিট) বিবেকানন্দ বিশ্বাস (রুদ্রপুর)।। আন্দামানঃঅধ্যাপক স্বপন বিশ্বাস, সুখরঞ্জন সমাজপতি ,সামসুজ জামান রইস উদ্দীন গায়েন ঝাড় খন্ডঃ সাংবাদিক গৌতম চট্টোপাধ্যায় (দুমকা), .ছায়া গুহ (দুমকা), বেঙ্গু ঠাকুর (ধানবাদ)  মতুয়া সাহিত্য বিশেষজ্ঞ-. নন্দদুলাল মোহান্ত . বিরাট বৈরাগ্য প্রবীণ শিক্ষকঃ রবীন্দ্রনাথ রায়, রথীন চক্রবর্তী রবীন্দ্রনাথ হালদার (মহারাষ্ট্র)                                                                                                                             সর্ব ভারতীয় বাংলা ভাষা মঞ্চের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বঃ  কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ঃ  অধ্যাপক আশিস সানা ,. সুজিত কুমার বড়ুয়া অঞ্জন ঘোষ প্রেসিডেন্সিঃ . মফিজ উদ্দীন . উত্তম বিশ্বাস নেতাজিমুক্তঃ . মনোশান্ত বিশ্বাস বিশ্ব ভারতীঃ . তপু বিশ্বাস) আসামঃ বিজয় চক্রবর্তী (হোজাই),.স্বপ্না ভট্টাচার্য(শিলচর), চন্দন মজুমদার (ডিব্রুগড়), জ্যোতির্ময় চৌধূরী (গৌহাটী), নীতীশ ভট্টাচার্য (হাইলা কান্দী) মহারাষ্ট্রঃ নির্মল মণ্ডল, মহাদেব মল্লিক ওড়িষাঃ নিমাই সরকার, বিশ্বাস, সুবল বল, শ্রীদাম বিশ্বাস,কমল গাইন, আন্দামানঃ, রইস উদ্দীন গাইন, দেবল কর্মকার স্বপন ঠাকুর দিল্লিঃ তপন কুমার সেনগুপ্ত (আইবা)  অমিতাভ (কবীর)                                                                                                                       রাজ্য নেতৃত্বঃ  লেখক গবেষক ডা. দুলালকৃষ্ণ দাস, অধ্যাপিকা যূথিকা পান্ডে, জয়ন্ত রায়(রবীন্দ্র ভারতী),  গবেষক . জীবনকুমার সরকার  (উত্তরবংগ) এবং সাহিত্যিক-সাংবাদিক  দিলীপ পাল (পশ্চিমাংশ)                                                                              উত্তর বংগ বিশ্বঃঅধ্যাপক রথীন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় সমর বিশ্বাস  রবীন্দ্র ভারতীঃ অধ্যাপক সুস্নাত দাস,মৃন্ময় রায়, সুরঞ্জন মিদ্দ্যে, অতনু বসু, বঙ্কিমচন্দ্র মণ্ডল কুন্তল ভক্ত কলেজ কমিটিঃ .তন্ময় বীর, .নিত্যানন্দ মন্ডল, .কার্তিক বিশ্বাস, .পীযূষ হালদার, .নবনীতা বসু . দয়ালচাঁদ সর্দার বাঁকুড়া বিশ্বঃ . সঞ্জীব দাস গুরুদাস কলেজঃ অধ্যাপক স্বপন পাণ্ডা .জয়দীপ চন্দ স্যার গুরুদাসঃ অধ্যাপিকা হাসি মুখোপাধ্যায় মাঝদিয়াঃ .সনৎকুমার বিশ্বাস (কলেজ) হাওড়াঃ মলয় রায় দীপঙ্কর বিশ্বাস পলতাঃ অধ্যাপক  বাবুল পাল, সুশীল বিশ্বাস , বারাসাতঃ, অসিত চক্রবর্তী, রঞ্জিতকুমার দত্ত, সুনীল মন্ডল,  সুখেন সরকার ঠাকুর নগরঃ হীরালাল মন্ডল, সুব্রত বিশ্বাস, .পুষ্প বৈরাগ্য, সুধাংশু বিশ্বাস, মৃণাল সিকদার, বিরাট মণ্ডল বনগাঁঃ বাদল সরকার,  সত্যেন বিশ্বাস,মৃণাল সিকদার, ডা.মৃনাল বিশ্বাস         পূ; বর্ধমানঃ .শক্তিপদ ঘোষ হাবড়াঃ মনীন্দ্র অধিকারী ভাটপাড়াঃ পরেশ পাল বারাক পুরঃ  তুষার পাল ডালহৌসিঃ নারায়ণ বিশ্বাস শান্তনুমণ্ডল   কেষ্টপুর-জগৎপুরঃ সাহিত্যিক সমর বৈদ্য,  মলয় বিশ্বাস,  লালু বাড়াইক (আদর্শ পল্লী), হাতিয়াড়াঃগৌরাঙ্গ তালুকদার (৩নং) নিউটাউনঃ বাসুদেব মোশেল সৈকত আলি সল্টলেকঃ .সুজিত সরকার,  মৃণাল সাহু, নিতাই  মান্না, দিতি বিশ্বাস অর্ঘ্য বিশ্বাস কল্যাণীঃ . লক্ষণ সরকার, সুদীপ কর্মকার, উজ্জ্বল রায় সুমন সরকার নদীয়াঃ পিতম ভট্টাচার্য, জয়পদ মন্ডল, শঙ্কর অধিকারি, প্রণব নাজির অমল সাহা ফুলিয়াঃ দেবল কর্মকার   সুনীল সমাদ্দার  মালদাঃ রাজদীপ বসু অরুণকান্তি বালা বেহালাঃ তপন দাস, শোভা মন্ডল, অতুল পাল, দেবাশিস বিশ্বাস, সমীর মিত্র সুমন চক্রবর্তী সোনারপুরঃ আডভোকেট তরুণ সরকার, দেবদাস মণ্ডল, বিমান গুণ সুভাষ মন্ডল বিরাটিঃ সুজিত সরকার, শান্তনু গঙ্গারিড়ি . রাধেশ্যাম সাহা সোদপুরঃ রতন রায়চৌধুরী দমদমঃ গোপাল বিশ্বাস, গৌতম আলি, .বাণীদীপা মন্ডল মেদনীপুরঃ কানাইলাল দাস,অসীম মাইতি, অশোক জানা রূপনারায়ন পুরঃ -বাসুদেব মন্ডল পুরুলিয়াঃ . দিলীপ গোস্বামী   উত্তর পাড়াঃ  জ্যোতিকৃষ্ণ চট্টপাধ্যায়,  কোন্নগরঃ গৌরী হালদার সমীর কয়াল ব্যান্ডেলঃ- অধ্যাপক নারায়ন ঘোষ, দুলাল সরকার,. মহুয়া দাস নারায়ন সরকার শিলিগুড়িঃ-তীর্থঙ্কর ভট্টাচার্য, সুব্রত দত্ত, পারমিতা বিশ্বাস, .শান্তনু মন্ডল শ্যামাপ্রসাদ মজুমদার                                                                                                                বাংলা ভাষা মঞ্চের মুখ্য দপ্তরঃ সুবোধ বিশ্বা্স (সচিব), প্রভাস চক্রবর্তী, অভিজিত মল্লিক, শান্তনু ঘোষ , জয়ন্ত বিশ্বাস, পঙ্কজ তাঁতি, সঞ্জয় রায়, ইন্দ্রনীল সরকার, সন্দীপ বিশ্বাস,কমল ব্যানার্জি, অমর ঘোষাল প্রণব সরকার                                                  বন্ধু  সংগঠনের নেতৃত্ব:সত্যেন মৈত্র জনশিক্ষা  সমিতির সভাপতি শ্রী শক্তি মন্ডল সমাজ চেতনা সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ইমানুল হক  সারা বাঙালি যুবছাত্র সংস্থার সভাপতি চন্দন চ্যাটার্জি  পঃবঃ ছোটো পত্রিকা সমন্বয় সমিতির সভাপতি  অধ্যাপক রমেশ পুরকায়স্থ শিলিগুড়ি বঙ্গীয় নাগরিক পরিষদের পক্ষে আশিস ঘোষ অনিল রায় সহ যোদ্ধা মঞ্চের সভাপতি নিত্যানন্দ দাস  বোধিসত্ত্ব পরিচালক সাংবাদিক লেখক সঞ্জয় মুখোপাধ্যায় পঃবঃ লিটিল ম্যাগাজিন সম্পাদক সমিতি সভাপতি দিলীপ বসু                                                                                                                                       ক্ষুদ্র পত্রপত্রিকাঃ দ্বীপ বাংলা  অশোক পাণ্ডে()সাগর বিশ্বাস (একুশ শতাব্দী) অসিতবরণ রায় (বাংলার মুখ), অরুণ ভট্টাচার্য (আকিঞ্চণ)), সুনির্মল দাস (সঞ্চিতা ),লালমোহন বিশ্বাস (বাল্মীকি),চিন্ময়ী বিশ্বাস (জলঙ্গী). বরুণ চক্রবর্তী ( অতন্দ্র পথ ),শকুন্তলা মন্ডল ( দেশপ্রেমী), সুদর্শন খাটুয়া (দিঘল পত্র ),সুভাষ বিশ্বাস (পথ সংকেত ), অরুনাভ বিশ্বাস (একক মাত্রা), ছোটন দত্ত গুপ্ত (পূর্বাভাস), হর্ষবর্ধন চৌধুরী (চয়ন পত্র ), দীনেশ মুখোপাধ্যায়ের (চিরাগ), তাপস বেপারি (বিজ্ঞান অন্বেষণ),. আফরোজা খাতুন (সিউ পত্রিকা), সন্দ্বীপ নট্ট (আপন পাঠ), মইনূল হক (লাল পরি নীল পরি), অপরাজিতা বন্দ্যোপাধ্যায় সুশান্ত ঘোষ (তথ্য সূত্র),সাহবুল ইসলাম গাজি জগদীশ সর্দার (নিষ্পলক),শীর্ষেন্দু দত্ত (শব্দ হরিণ ), বিপ্লব নায়ক ( মাতৃভাষা), অনুপম ব্যানার্জি(সৃনৃত) প্রতিবাদী চেতনা-অধ্যাপক বিপ্লব দাশগুপ্ত নদীয়ারপরশ মনিঃ সঞ্জিত কাষ্ঠ নীড়: কল্যাণী ঠাকুর দিগন্ত বলয়-বরুণ দাস নাগরিক মনঃ নরেন্দ্রনাথ দাশগুপ্ত বিকল্প নির্মাণঃ  অভিজিৎ বিশ্বাস আমি অরণিঃ সঞ্জিত দাস কবিতা তোমাকেঃসৌরভ দত্ত আকাশের বর্ণমালাঃ তাপস মিত্র গাঙচিলঃবিপলকূমার ঘোষ থিয়েটারের কথাঃ পরিমল দাস অক্ষরপাতঃঅরিন্দম মুখোপাধ্যায় চোখঃ মানিক দে  সম্বিতঃ   সুতপা দেবনাথ আজি দখিন দুয়ার খোলাঃ  শোভন বিশ্বাস এখন চলতে চলতেঃ শুভঙ্কর সাহা আয়ূশঃ দর্পণা গঙ্গোপাধ্যায় রোদ্দুরঃ ব্রততী চক্রবর্তী আগামীঃ সুজিত বিশ্বাস বন্দরঃ সুজয় চক্রবর্তী শৈলদহঃ নীলিমা সরকার শৈলদহঃ সুদীপ্ত বন্দ্যোপাধ্যায় গ্ৰন্থসাথীঃ অমিতাভ চক্রবর্তী                                                             ফেসবুক থেকেঃ আনারুল ইসলাম ,সুব্রতা ঘোষ রায়,  ইমদাদুল হাবিবি, শুভজিত পাত্র, রঞ্জিত রায়, শুক্লা চৌধুরী, রুমা দাসগুপ্ত, রঞ্জিত রায়, কমলকুমার মুখোপাধ্যা্য, দেবাঞ্জণ মূখোপাধ্যায়, দিব্যেন্দু বসু, সুজিতকুমার মণ্ডল, বিশ্বজিত মণ্ডল, শুভেন্দু দাস, সুধাংশুরঞ্জন সাহা, ঝুলন দাসগুপ্ত, সমরেশ দেবনাথ, রনেন বিশ্বাস, আনসার উল হক, তাপস সরকার, অমিতকুমার পাঠক, তমাল চন্দ, অষ্টধর মণ্ডল, অসীম ভূইমালি, প্রদীপ্ত বিশ্বাস, শিপ্রা সরকার, নিধিরাম রায়

ইতি   বিনীত

 সর্ব ভারতীয় বাংলা ভাষা মঞ্চের সাধারণ সম্পাদক, ১২ই মার্চ, ২০২১

বর্ণপরিচয়