প্রাতঃস্মরণীয় মহাপুরুষ পন্ডিত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর মহাশয় এর ১৩০তম প্রয়াণ দিবস : বিদ্যাসাগর স্মরণ সমিতি
ভারতবর্ষের নবজাগরণের পথিকৃৎ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের ১৩০ তম প্রয়াণ দিবস: "মিডনাপুর-ডট-ইন"
বাংলা ভাষার জন্য ধ্রুপদী সন্মান আদায়: আন্তর্জাতিক বাংলা ভাষা সংস্কৃতি সমিতি
ভার্চুয়াল সভার মাধ্যমে বিদ্যাসাগরের তিরোধান দিবস পালন :-- মেদিনীপুর সমন্বয় সংস্থার উদ্যোগে
পণ্ডিত ঈশ্বর চন্দ্র বিদ্যাসাগর মহাশয়ের ১৩০ তম প্রয়াণ দিবস: রামনারায়ণপুর সপ্তক শিল্পীচক্রের ব্যবস্থাপনায়
বিদ্যাসাগর মহাশয়ের ১৩০তম প্রয়াণ দিবস: ২৯শে জুলাই
দেশভাষা - বিদ্যুৎ পাল
সারা ভারতে বাঙালি উদ্বাস্তু ও বাংলাভাষীদের অধিকার আদায়ের জন্য আত্ম-প্রস্তুতি ও দাবিপত্র
সঞ্চিতা জুলাই ২০২০ সংখ্যা (Sanchita July 2020 Issue)
Sanchita July 2020 Issue Link.
Please click the link.
https://drive.google.com/file/d/1Tzm_2-I71KOBfBQgpmuv-Fg4zAh-G5CB/view?usp=sharing
কবি গীতকার এবং সুরকার রজনীকান্ত সেন
কথা সাহিত্যিক তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
বহির্বঙ্গ ও বাংলা সাহিত্য: গবেষণাধর্মী সংকলন গ্রন্থ প্রকাশনা
বহির্বঙ্গ ও বাংলা সাহিত্য
এই বিষয়ে ISBN নম্বর সহ একটি গবেষণাধর্মী সংকলন
গ্রন্থ প্রকাশনা কার্যে ব্রতী হয়েছি।
একটু লক্ষ্য করলে দেখা যায় বাংলা সাহিত্যের বিরাট অংশজুড়ে আছে বিহার; প্রেক্ষাপটহিসেবে এসেছে বিহার, ঝাড়খন্ড। বাংলা সাহিত্যের চর্চা হয় ত্রিপুরা ও অসমের বরাক উপত্যকা এবং ব্রহ্মপুত্র উপত্যাকায়। আন্দামান, দিল্লি এবং উত্তরপ্রদেশেও। পশ্চিমবঙ্গের বাইরে ভারতের বিভিন্ন প্রদেশে বাঙালির বাংলা সাহিত্য চর্চা এবং বাংলা সাহিত্যে যেভাবে বহির্বঙ্গ প্রেক্ষাপট হিসেবে এসেছে এবং চিন্তা চেতনাকে সমৃদ্ধ করেছে। এই সমস্ত বিষয় মাথায় রেখে আমাদের একটি গবেষণাধর্মীগ্রন্থ সংকলনের প্রচেষ্টা করা হচ্ছে।
সম্পাদক
প্রফেসর
বিকাশ পাল, বাঁকুড়া বিশ্ববিদ্যালয় ( বিভাগীয় প্রধান)
তিলক মন্ডল, নীলকমল বাগুই
         তাই এই বিষয়ে আপনাদের কাছে গবেষণাধর্মী
প্রবন্ধ আহ্বান করা হচ্ছে।
লেখা
পাঠানোর জন্য নিম্নের নিয়মাবলী অনুসরণ করুন --
১. প্রবন্ধের শব্দ সংখ্যা ২৫০০ থেকে ৩০০০ শব্দের মধ্যে। প্রবন্ধটি মৌলিক হওয়া বাঞ্ছনীয়। লেখাটি যেন Plagiarism দোষে দুষ্ট না হয়।
২.
উদ্ধৃতি ব্যবহার করার সময়  এমএলএ নিয়ম মেনে
তথ্যসূত্র পরিবেশন করবেন।
৩. লেখা
টাইপ করে পাঠাবেন অভ্র কীবোর্ড এ, Doc এবং pdf উভয়
ফাইলে লেখা পাঠাবেন। 
৪.
প্রাবন্ধিকগণ নাম,
ফোন নম্বর, ইমেইল সহ তাদের পরিচয় উল্লেখ
করবেন।
৫. কোন
বিষয়ের উপর প্রবন্ধ লিখছেন তা আমাদের আগে থেকে জানিয়ে  দেবেন। প্রবন্ধের বিষয় যাতে একই না হয় সেই কারণে নিজের বিষয় আগে থেকে জানাবেন। 
৬. একই
বিষয়ের উপর একাধিক লেখা না থাকাই শ্রেয়। 
৭.
প্রবন্ধ নির্বাচিত হলে জানিয়ে দেওয়া হবে।
৮. ৩০
নভেম্বর ২০২০ মধ্যে লেখা পাঠানোর জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে।
৮.
প্রবন্ধ পাঠাবেন –
nilkamalbagui23@gmail.com, tilokmondal2014@gmail.com  
প্রয়োজনে
কথা বলুন :- তিলক মন্ডল- 7003298145, নীলকমল বাগুই - 8910474691
কাদম্বিনী গাঙ্গুলী : ১৮ই জুলাই
ডা০ বলাই চাঁদ মুখোপাধ্যায় (বনফুল)
নাট্যকার দ্বিজেন্দ্রলাল রায়
প্রৈতি
প্রৈতি
শিল্প - সাহিত্য ও
সংস্কৃতি বিষয়ক পত্রিকা
লক
ডাউনের মধ্যেই প্রৈতি শিল্প- সাহিত্য ও সংস্কৃতি বিষয়ক পত্রিকার চতুর্থ বর্ষের
চতুর্থ সংখ্যা প্রকাশিত হল। ৪৪ পৃষ্ঠার পত্রিকার সম্পাদক ড. গৌতম মুখোপাধ্যায়
ডোরান্ডা কলেজ রাঁচির বাংলা বিভাগের অধ্যাপক। পত্রিকায় ৪১টি কবিতা, কমলেশ রায় বিশিষ্ঠ সাংবাদিকের দ্রৌপদী নামক অনুগল্প, আইভি চট্টোপাধ্যায় এর সিন্ধু ও দিলীপ কুমার মিস্ত্রীর সম্পর্ক গল্প দুইটি
পত্রিকার মান উন্নিত করেছে। অর্চনা মুখোপাধ্যায় চক্রবর্তীর বাংলা ভাষার অবক্ষয়
রোধে অভিভাবকদের ভূমিকা লেখাটি অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক। মাতৃভাষা বাংলার প্রতি বর্তমান
প্রজন্মের ছাত্র ছাত্রীদের অনীহার বিষয়টি তুলে ধরেছেন। সম্পাদক গৌতম বাবুর
ঝাড়খণ্ডের লোক সাহিত্যে মাছ, রাজকুমার সরকারের বোধোদয়
অনুগল্প ও ডা. গণেশ প্রাসাদ বসু মল্লিকের বাংলা পল্লী সাহিত্যে কবি বন্দে মিঞা
প্রবন্ধ উচ্চ মানের। বাংলা একাডেমি ঝাড়খণ্ডের সম্পাদক মৃগেন বিশ্বাস এর বাংলার নব
জাগরণের প্রতীক ঈশ্বর চন্দ্র বিদ্যাসাগর ও বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতি রক্ষা সমিতি
ঝাড়খণ্ডের সম্পাদক গৌতম চট্টোপাধ্যায় এর টুকরো টুকরো ভাষা আন্দোলন প্রবন্ধ এখানকার
ভাষা সংস্কৃতির বর্তমান ও অতীত কে তুলে ধরেছে। পুরুলিয়ার বিশিষ্ঠ লেখক অমিয় কুমার
সেনগুপ্তের মানভূমের কাশীপুর পঞ্চকোট রাজ্য ও মাইকেল মধুসূদন দত্ত প্রবন্ধ টি
সংগ্রহ করে রাখার মত। মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের পুরুলিয়ার রাজবাড়ীর কর্ম জীবন
কে তুলে ধরেছেন। পত্রিকাটি সরাসরি সম্পাদকের ডোরান্ডা কলেজের ঠিকানা থেকে অথবা
শাখা দপ্তর মোকো ধানবাদ থেকে সংগ্রহ করা যাবে। সম্পাদকের সঙ্গে মুঠোফোনে
৯৭৭১৮১৩২৯৩ এ যোগাযোগ করতে পারেন। শাখা দপ্তরের রাজকুমার সরকারের সঙ্গে ৮৩৪০৫৪৫৪৬৪
এ পত্রিকার জন্য যোগাযোগ করতে পারেন।
প্রতিবেদক – গৌতম চট্টোপাধ্যায়
বৃন্দাবন মণ্ডলের গল্প - বিদ্যাসাগরের অবদান
বৃন্দাবন মন্ডলের গল্প - বিদ্যাসাগর এবং বিদ্যাসাগর
কাটিহার থেকে মীরার গল্প - ডোরেমন
বিহার বাঙালি সমিতি: ৪৪তম কলকাতা আন্তর্জাতিক পুস্তকমেলা
৪৪তম কলকাতা আন্তর্জাতিক পুস্তকমেলা
বিহার বাঙালি সমিতির স্টল: 507
প্রতিবেদন / তন্ময় বীর
এবারের কলকাতা আন্তর্জাতিক পুস্তকমেলায় বিহার বাঙালি সমিতির অংশগ্রহণ নানান দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ। পরিকল্পিতভাবে বহু উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে একটি আন্তর্জাতিক প্লাটফর্মে উপস্থিত হওয়ার সুগভীর তাৎপর্য আছে।
      ...শুধু বাংলা ভাষা নয় অন্যান্য অনেক ভাষাই আন্তর্জাতিক ও জাতীয় চাপের কাছে নতি স্বীকার করছে, জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চায় তাদের গুরুত্ব ক্রমশ সংকুচিত হচ্ছে। ব্যবহারিক জীবনে, অর্থনৈতিক দৌড়ে পিছিয়ে পড়তে পড়তে সর্বনাশের কিনারে উপনীত। বাইরের আঘাত যখন তীব্রতর হয় তখন ঘরের ঐক্য দৃঢ় না হলে সমূহ সর্বনাশ। ভারতের ভাষাগুলির ক্ষেত্রে, অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক ভাবে হলেও, বিষয়টি সত্য হয়ে উঠছে। নানান রাজনৈতিক লাভ-ক্ষতির অংকে সংকীর্ণ ভাষাজাতীয়তাবাদের সুচতুর উপস্থাপনে প্রতিবেশী ভাষাগোষ্ঠীর মধ্যে অনৈক্যর বীজ ব্যপ্ত হচ্ছে ...... বিহার বাঙালি সমিতির সভাপতি ডাক্তার দিলীপকুমার সিনহার সঙ্গে ভাগলপুরের একটি হোটেলের ঘরে এরকম ঘরোয়া আলোচনা চলছিল - 
উপস্থিত ছিলেন শ্রীনীতীশ বিশ্বাস, শ্রীতপন সেনগুপ্ত (দিল্লি), শ্রীপ্রদীপ গাঙ্গুলি(দিল্লি), শ্রীবিদ্যুৎ পাল ও শ্রীসুনির্মল দাস। এরকম ঘোরতর সংকটের আলোচনা আরো নানান ক্ষেত্রে, নানান সময় হয়েছে। ‘কিছু করতে হবে’ - এরকম বুদবুদও মনে জেগেছে; কিন্তু সভাসমিতি থেকে ফিরে রুটি-রোজগারের তাড়নায় এবং ‘আর কী হবে!’ এরকম একটা মধ্যবিত্ত আলস্যের বিজৃম্ভণে সব ভুলে যাই। সেদিন আমরা ভেবেছিলাম অনেক আরও অনেক করণীয় কাজের সঙ্গে আগামী কলকাতা আন্তর্জাতিক পুস্তকমেলায় (২৯ জানুয়ারি – ৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২০) বিহার বাঙালি সমিতি অংশগ্রহণ করুক এবং তা নিম্নোক্ত কারণে –
১। বিহার বাঙালি সমিতির কার্যকলাপ, ইতিহাস-ঐতিহ্য ক্রমশ বাইরের জগতের কাছে বিস্মৃত হচ্ছে, তাকে আবার পরিচিতির আলোকে আনা। 
২। বিহার বাঙালি সমিতির সঙ্গে যুক্ত বিহারের নতুন প্রজন্ম এই সমিতিকে আন্তর্জাতিক মঞ্চে উপস্থিত দেখলে আরো উৎসাহিত হবে। 
৩। বিহারের বাঙালিই শুধু নয় পুস্তকমেলায় আগত বিহারের সব ভাষাভাষী মানুষের  সাংস্কৃতিক ঠিকানা হতে পারবে এই স্টল। 
৪। সমিতির কার্যকলাপের বিবরণ, সমিতির ইতিহাস-ঐতিহ্য, সমিতি প্রাকাশিত পত্র-পত্রিকা, স্মরণিকা ও গ্রন্থাদি বৃহত্তর পরিসরে উপস্থাপন করা যাবে। 
৬। পুস্তকমেলায় বিহার বাঙালি সমিতির সদস্য/সদস্যাদের বা সমিতির পরিচিতদের বই পত্র-পত্রিকা সমিতির স্টলে রাখা যেতে পারে।
 
৭। সম্ভব হলে বিহার বাংলা একাডেমী প্রকাশিত বইপত্র সম্ভব এই স্টলে রাখা হবে। বিহার বাংলা একাডেমির নতুন সম্ভাবনার দিকগুলি এসবের মধ্য দিয়ে জাগ্রত হতে পারে। 
৮। প্রয়োজনে মেলার কোনো মঞ্চ ভাড়া নিয়ে বড়ো করে বহির্বঙ্গের বাঙ্গালী, তাদের সমস্যা, প্রকৃত অবস্থান, করণীয় ও বাংলা সংস্কৃতির বর্তমান অবস্থা নিয়ে সেমিনার ও আলোচনা সভা করা হবে। 
৯। বেশ কিছুদিন আগে কলকাতা পুস্তকমেলায় লিটল ম্যাগাজিন বাংলা পত্র-পত্রিকার একটি নির্দিষ্ট কর্নার থাকতো, নানান কারণে তা উঠে গেছে, এমনকি বহির্বঙ্গের থেকে আসা পত্রপত্রিকার সংখ্যাও কমেছে। এই স্টল সেই অভাব পূরণ করতে পারে। যে সব 
পত্রপত্রিকা, সংস্থা দূরত্ব সময় বা ব্যবস্থাপনার কারণে মেলায় অংশ নিতে পারে না তাঁরা সমিতির এই স্টল ব্যবহার করতে পারে।
১০। সামগ্রিকভাবে বিহারে বাংলা সংস্কৃতির পরিচয় সর্বভারতীয় স্তরে প্রসারিত করা এবং ভারতীয় সংস্কৃতির অন্যতম উপাদান হিসেবে সমগ্র বহির্বঙ্গকে সঙ্গে নিয়ে শক্তিশালী ভাষাচেতনার অংশীদার হওয়া এর উদ্দেশ্য।
 
        সত্যি অবাক হয়েছিলাম যখন এর কিছুদিন পরেই সমিতি থেকে জানানো হয় যে সমিতি কলকাতা পুস্তকমেলায় স্টল নেবে এবং আমাকে তার দায়িত্ব নিতে হবে। যে মুহূর্তে বইমেলা কর্তৃপক্ষ জানায় যে স্টল পাওয়া যাবে, সেই মুহূর্ত থেকেই সমস্ত যোগাযোগ কাজে লাগিয়ে বইমেলায় সমিতির উপস্থিতির খবর ছড়িয়ে দেওয়া হয় এবং পূর্ব-উদ্দেশ্যগুলি যাতে সিদ্ধ হয় তার জন্য সর্বপ্রকার উদ্যোগ নেওয়া হয়। খুব সামান্য সময়ের মধ্যে অনেকগুলি কাজ করে ফেলতে হয়। কিছু কিছু বই পত্রিকা আসে ডাকযোগে, কিছু হাতে হাতে। নাগাল্যান্ড আসাম ত্রিপুরা থেকে বই পত্রিকা এসে যায়, এসে যায় ঝাড়খণ্ড থেকে। সাড়া পাওয়া যেতে থাকে খুব আশাব্যঞ্জক রকমের। সমিতির মুখপত্র সঞ্চিতা, হিন্দি প্রচারপত্র, বেহার হেরাল্ড ও অন্যান্য প্রকাশনা পৌঁছে যায় বইমেলা শুরু হওয়ার আগেই। এবারের স্টল ক্রমাঙ্ক ছিল ৫০৭ এবং এর অবস্থান ছিল খুব ভালো জায়গায়। খুব কাছে ছিল লিটল ম্যাগাজিন এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ কিছু বইয়ের স্টল, দুটো প্রবেশ দ্বার দিয়ে সমানভাবে আসবার সুযোগ ছিল। আমরা চেষ্টা করি ভারতের বিভিন্ন জায়গার বাংলা পত্রপত্রিকা এবং 
যে উদ্দীপনা এই স্টলকে কেন্দ্র করে বিহার ও পশ্চিমবঙ্গের বাইরের অন্যান্য রাজ্যের বাঙালিদের মধ্যে দেখা দিয়েছে তাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া গেলে উপরিউক্ত উদ্দেশ্যগুলি অদূর ভবিষ্যতে সফল হবে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে, বিহার বাংলা একাডেমিকে পুনরায় সক্রিয় করার কাজে সমিতির ভাবনাচিন্তা আরো দ্রুত ও কার্যকরী হওয়া বাঞ্ছনীয়। সমিতির হাতে যেসব মূল্যবান দলিল ও বইপত্র আছে, যেগুলি আর সহজে পাওয়া যায় না, সেগুলি পুন:প্রকাশের উদ্যোগ নেওয়া যেতে পারে। ভবিষ্যতে বহির্বঙ্গের অন্যান্য প্রকাশক, লেখক ও সংস্থার সঙ্গে আরো নিবিড় যোগাযোগ করে বইমেলায় অংশগ্রহণ করা যেতে পারে। সমিতির নিজস্ব যেসব এজেন্ডা আছে তার সঙ্গে এগুলো যুক্ত হলে ভালো হয় বলে আমার ধারণা। বাইরে ও ভেতরের সব কার্যক্রম মিলিয়ে সমিতির সেই অতীত উজ্জ্বল মহিমান্বিত দিনগুলি এইরকম নানান উদ্যোগকে কেন্দ্র করে আবার ফিরে আসুক এই কামনা করি। আগামী দিনে বইমেলায় বিহার বাঙালি সমিতি আরও বৃহৎ, পরিকল্পিত এবং সফলভাবে নিজেকে উপস্থাপন করবে এই আশা রাখি।
*************
 
- 
(১) আজ আমার রিক দাদাভাইয়ের বিয়ে। সারাবাড়িটা যেন আলোর রোশনাইয়ে সেজে উঠেছে। সবাই আজ কত খুশি! নতুন বৌমণি ঘরে আসবে বলে কথা। আমার দাদাভাইটাকেও...
 - 
অবুঝ মন *** কলমে ---- শঙ্খ শুভ্র চক্রবর্তী শান্ত আমার হূদয় আজি ,ক্লান্তী আমার চোখে , আঁধার এসে কখন যেন ভীড় করেছে মনে | কালো রাতের সিঁড়ি ব...
 
































